Movie,Software,Games,Live Radio,E-Book, University List, Computer Tips, Sample of Reports & Letters How To save Time And Money by the Perfect Website? Visit Us and Obsessed With Downloads  
Loading

চল্লিশে বাংলাদেশ রৌমারি সীমান্ত সংঘাত


চল্লিশে বাংলাদেশ

রৌমারি সীমান্ত সংঘাত



২০০১ সালের ১৮ই এপ্রিল। বাংলাদেশ আর ভারতের সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর মধ্যে সবচেয়ে ভয়ানক আর রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে এদিন নিহত হয়েছিলেন ১৮ জন ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী। কুড়িগ্রামের রৌমারী সীমান্তের গ্রাম বড়াইবাড়িতে এই সংঘর্ষের পর বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এক কঠিন সংকটের মুখে পড়ে। বাংলাদেশের ইতিহাসে ভারতের সঙ্গে সীমান্তে এরকম সংঘর্ষের নজির আর নেই। ভোররাত থেকে ছয়ঘন্টা টানা সংঘর্ষ চলার সময় দুই দেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর উচ্চ পর্যায়ে জরুরী কথাবার্তা চলছিল। কিন্তু তাতেও সংঘর্ষ থামেনি। ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর বহু সদস্য নিহত হওয়ার পরই কেবল তারা পিছু হটে। বিডিআর –বিএসএফ-এর সেই সংঘর্ষের পর বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার কূটনৈতিক সম্পর্ক শীতলতা তৈরী হয়। সীমান্ত জুড়ে এক অস্থিরতা তৈরী হয়। ভারত পাল্টা আক্রমন করতে পারে – এমন আশংকা ছিল সীমান্তবর্তী বাংলাদেশীদের মধ্যে। তবে দুদেশের সরকারের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে কথা-বার্তার মাধ্যমে উত্তেজনা প্রশমিত হয়, স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসে সীমান্তে।

কিভাবে শুরু হয়েছিল এই সংঘাত? কেন পরিস্থিতি এরকম তীব্র লড়াইয়ের দিক মোড় নিল ? লড়াইয়ের প্রত্যক্ষদর্শী, সেসময়কার বাংলাদেশ রাইফেলসের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল ফজলুর রহমান এবং সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরীর সঙ্গে কথা বলেছেন বিবিসির আকবর হোসেন:
.......................................................................................................
........................................................................................................
.......................................................................................................